3rd batch of COVID-19 Vaccines arrives in Bangladesh


On August 3, 616,780 doses of AstraZeneca vaccines manufactured in Japan arrived at Dhaka International Airport from Japan.
It is part of a total of about 3 million doses that the Japanese government will provide to Bangladesh through the COVAX Facility to meet the urgent needs of the Bangladeshi people who have been long waiting for the second dose of AstraZeneca vaccine. It is the third batch following the first consignment of 245,200 doses and the second consignment of 781,320 doses which respectively arrived on July 24 and July 31, totaling 1,643,300 doses so far.
On the arrival of the vaccine, a handover ceremony was held by the Government of Bangladesh, which was attended by Mr. Syed Mojibul Huq, Additional Secretary of the Ministry of Health and Family Welfare and other high-level officials from the Government of Bangladesh, and H.E. Mr. ITO Naoki, Ambassador of Japan to Bangladesh.
This vaccine support is expected to contribute to the Bangladesh government's efforts to prevent the spread of COVID-19 and to save people’s lives in Bangladesh.
Japan hopes that fair, equitable and comprehensive access to vaccines will be ensured in Bangladesh and reiterates that it will stand by Bangladesh in the fight against COVID-19 and will work together to contain COVID-19 as soon as possible.
৩ রা অগাস্ট , জাপানে উৎপাদিত অ্যাস্ট্রাজেনিকা ভ্যাকসিনের প্রায় ৬,১৬,৭৮০ ডোজ জাপান থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছে।
এটি জাপান সরকার বাংলাদেশকে কোভাক্স সুবিধার মাধ্যমে যে প্রায় ৩ মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন সরবরাহ করছে তার অংশ। এটি বাংলাদেশীদের জরুরি প্রয়োজন মেটাবে যারা নাকি অ্যাস্ট্রাজেনিকা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছেন । এটি হচ্ছে তৃতীয় ব্যাচ যা নাকি ২,৪৫, ২০০ ডোজের প্রথম চালান অনুসরণ করে এসেছে এবং ৭,৮১,৩২০ ডোজের দ্বিতীয় চালান টি যথাক্রমে ২৪ শে জুলাই এবং ৩১ শে জুলাই এসে পৌঁছেছে , এখন পর্যন্ত সর্ব মোট ১৬,৪৩,৩০০ ডোজ ।
ভ্যাকসিনের আগমনে বাংলাদেশ সরকার একটি হস্তান্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন যেখানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জনাব সৈয়দ মজিবুল হক, বাংলাদেশ সরকারের অন্যান্য উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত জনাব ইতো নাওকি।
জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বাংলায় জোর দিয়ে বলেন, “আজকে জাপান থেকে তৃতীয় ব্যাচ হিসাবে প্রায় ৬ লক্ষ ১০ হাজার অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা পৌঁছেছে। এগুলো মিলিয়ে আজ পর্যন্ত প্রায় মোট ১৬ লক্ষ ৪০ হাজার অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা এসে পৌঁছে গেছে। কালকে থেকে ডাকা শহরে এই টিকাদান শুরু হয়েছে। এবং আমি শুনেছি যে আগামী ৭ তারিখ থেকে সারা দেশে এই টিকাদান শুরু হবে। বাংলাদেশ সরকার ভালোকরে কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। যারা এই অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকাকে অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন, সেই পনেরো লক্ষ বন্ধুদের হাসিমুখ কল্পনা করে, আমরা খুব আনন্দিত। এর পরেও, আমরা বাংলাদেশকে মোট ৩০ লক্ষ টিকা দেব। আমরা মন দিয়ে চেষ্টা করছি, যাতে বাকিগুলো এই মাসের মধ্যে পৌঁছাতে পারি। আমরা আশা করি যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যত বেশী বন্ধুরা টিকা নিতে পারেন। এই করোনার দুর্যোগে আমরা আপনাদের সঙ্গে একতাবদ্ধ হয়ে লড়ছি। আমরা সবসময় বন্ধু হিসাবে বাংলাদেশের পাশে আছি।”
এই ভ্যাকসিন সহায়তা কভিড -১৯ এর বিস্তার রোধে এবং বাংলাদেশের মানুষের জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জাপান আশা করছে যে বাংলাদেশে ভ্যাকসিনের সুষ্ঠু / ন্যায্য, ন্যায়সঙ্গত এবং ব্যাপক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে এবং এটি পুনরাবৃত্তি করে যে কোভিড -১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জাপান বাংলাদেশের পাশে আছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কভিড ১৯ দমন করতে একসাথে কাজ করবে।